সৌন্দর্যের দিক থেকে একাধিক বলিউড নায়িকাদের হার মানাবে ভারতীয় খেলোয়াড় গৌতম গম্ভীরের স্ত্রী, দেখুন ছবিগুচ্ছ

ভারতীয় খেলোয়াড় গৌতম গম্ভীর (Gautam Gambhir) ২০১১ সালে ভারতের হয়ে বিশ্বকাপ খেলায় ২২ গজে দাঁড়িয়ে কার্যত একের পর এক চার ছয় মেরে জিতিয়েছিলেন দেশকে, তবে বর্তমানে এই ৪১ বছর বয়সী খেলোয়াড় গৌতম গম্ভীর একজন রাজনীতিবিদ, সমাজসেবক ও ধারাভাষ্যকার হিসাবে কাজ করতেই বেশি সাচ্ছন্দ বোধ করেন। আজ আমরা গৌতম গম্ভীর সম্পর্কে নয়, বরং তাঁর স্ত্রী নাতাশা গম্ভীরের (Natasha Gambhir) সম্পর্কে বলতে চলেছি।

Goutam Gambhir

আরো পড়ুন: ২৮ কিংবা ৩০ নয় এবার ৩৫ দিনের দুর্দান্ত ভ্যালিডিটি সহ রিচার্জ প্ল্যান নিয়ে হাজির Airtel

আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। গম্ভীর ১৯৮১ সালের ১৪ই অক্টোবর দিল্লিতে (Delhi) জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ২০০৩ সালের এপ্রিলে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে একটি টেস্ট ম্যাচে ভারতীয় দলের হয়ে তাঁর অভিষেক হয়। তিনি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে খেলেছেন। ২০০৭ সালে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০১১ সালে আইসিসি ক্রিকেট ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী দলগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিলেন গৌতম।

Goutam Gambhir
২০১১ সালে গম্ভীরের (Gautam Gambhir) সাথে নাতাশার বিবাহ সম্পন্ন হয়। ১৯৮৪ সালের ২৬সে জুলাই পাঞ্জাবে জন্মগ্রহণ করেন নাতাশা। মডার্ন স্কুল, দিল্লি থেকে তিনি তাঁর স্কুলিং শেষ করেন এবং পরে লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজনেস ম্যানেজমেন্টে ডিগ্রি অর্জন করেন। নাতাশা দিল্লির শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী পরিবারের অন্তর্গত। বহু বছর ধরে গৌতম ও নাতাশার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। যদিও আগের থেকেই তাঁদের পারিবারিক সম্পর্ক ছিল।

আরো পড়ুন: বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও বউকে ডিভোর্স না দিয়েই লুকিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন এই ৬ সুপারস্টার

Goutam Gambhir

একই ব্যবসার সূত্র ধরে দুই পরিবারের আলাপ হয়েছিলো। গম্ভীরকে বিয়ের আগে তিনি দিল্লিতে আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাঙ্কে কাজ শুরু করেন। সম্প্রতি গৌতম গম্ভীরের পরিবারের একাধিক সুন্দর ছবি সামনে এসেছে। সেখানে গৌতম গম্ভীরের সুন্দরী স্ত্রীকে দেখে নেট প্রেমীরা মুগ্ধ হয়েছেন। গম্ভীরের স্ত্রী নাতাশা লাইমলাইট থেকে দূরেই থাকেন। বর্তমানে নাতাশা (Natasha), দাতব্য কাজে সক্রিয় এবং বিভিন্ন সামাজিক কারণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এবং গৌতম গম্ভীর ফাউন্ডেশন স্থাপনে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছেন, যা দেশের অসহায় শিশুদের জীবনযাত্রার উন্নতি সাধনে কাজ করছে।